Wednesday, September 26, 2007

নাজিছাগুর শিক্কাচিন্তা

পবিত্র চৌদি দেশের পানি প্যাটে গিয়া নাজি ছাগুভাইয়ের মস্তক বহুত উমদা হো গিয়া। একন তিনি শিক্কা ব্যবস্তার পুন্দে তিনার পবিত্র চৌদি আংগুল তিন দাগ পরবেশ করাইয়াছেন।

নাজি ছাগু পচন্ড অনুতপ্ত, কেনু তিনি অ-তে অজগর আর আ-তে আনারস পড়িয়া শিক্কার আলো গায়ে লাগাইয়াছেন। অজগরের ভয়ে আজো তিনার পাইজামা নষ্ট হইয়া যায়, আনারসে লুভে তিনার জিহোভা দিয়া নাল গড়াইতে থাকে। তাই তিনি দেশের বেবাক শিশুকে নিয়া ছিন্তিত। অ-তে তিনি অযু করাইতে চান। আ-তে আযান দেওয়াইতে চান। অতি ভালু পস্তাব।

ছ-তে ছাগল পড়াইলেই ছাগুপন্দা বলোগ খুছি।






একটা ইসলামীক দেশে শিশুদের কি ধরনের শিক্ষা দেওয়া উচিৎ
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:০২:১১



কোন ইসলামী দেশে শিশুদের কি ধরনের শিক্ষা দেওয়া উচিৎ? এ বিষয়ে আলোচনায় সউদি রেডিও বাংলা বিভাগে আলোচনায় বলা হয়েছে যে শিশুদেরকে ইসলামী কালচারে শিক্ষা দিলে তারা বড় হয়ে ভদ্র হবে, নম্র হবে, হালাল হারামের প্রার্থক্য বুঝতে পারেব ইত্যাদী।

পশ্চিমা কালচারের শিশুদের শিক্ষা ব্যাবস্থার সমালোচনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে তারা শিশুদেরকে মানব জাতি সৃষ্টির কথা পড়ায় না। মানব রচিত বিভিন্ন ধারনা দেওয়া হয়।

আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার একটা উদাহারণ তুলে বলা হয়েছে যে, আমরা শিশুদেরকে পড়াই, অ- তে অজগর। আ- তে আনারস।

এখানে শুরুতেই একটা প্রানীকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে, পরেরটিতে একটা ফলকে পরিচিত করা হয়েছে। এর এটা হল একটা লোভনীয় ফল। শিশুদেরকে এভাবে ভয় আর লোভ দেখিয়ে বড় করা ঠিক নয়। তাকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়তে পারে ইসলামী শিক্ষা ব্যাবস্থা।

এখানে যদি অ-তে পড়ানো হয়, অ-তে অজু করা আর আ-তে আযান দেওয়া। তাহলে শিশুরা ইসলাম সম্মন্ধে জানতে চেষ্টা করবে, আর শিখবে ভাল কিছু।

.............................................................................................
.............................................................................................
উপরের কথা গুলো সউদি রেডিওর মূল বক্তব্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। এখানে প্রশ্ন হলো শিশুদের শিক্ষার বর্তমান পদ্ধতি সঠিক কিনা বা এই পদ্ধতি গ্রহন যোগ্য কিনা।

বিষয়টির পক্ষে বা বিপক্ষে আমার অবস্থার জানাতে চাইছিনা। আপনাদের যুক্তি পূর্ণ মন্তব্য জানতে চাইছি। প্লিজ মন্তব্যের নামে কাদা ছুরা ছুরি করবেন না।


রেটিং:২.৮/৯রেটিং দিতে লগ ইন করুন মন্তব্য লিখুন ১৬টি মন্তব্য ৭৬বার পঠিত





ডক্ট৬৬৬ বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:০৬:২৬
সউদি রেডিও বাংলা বিভাগে আলোচনায় বলা হয়েছে যে শিশুদেরকে ইসলামী কালচারে কি সব ধর্মের শিশুদের শিক্ষা দেয়া হবে না শুধু মুসলিম শিশুদের?

নাজিরুল হক বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:১৬:৩২
রেটিং করার দরাকার নেই। টপ রেটেট হওয়ার কোন সখ নাই আমার।
(সবাই ১ মাইরা যাইতেছে)

ডক্ট৬৬৬ বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:১৭:৩৯
আচ্ছা তাইলে যারা ধরেন কিরিস্চান তারা শিখবে
খ তে খ্রীষ্টান এরকম।

নাজিরুল হক বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:১৯:৪১
আমার লেখা ঠিক করে পরেছো? আমি কিন্তু সেটা বলিনি। তোমার বক্তব্য তুমি পেশ করো।

ডক্ট৬৬৬ বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:২১:৪৫
এখানে যদি অ-তে পড়ানো হয়, অ-তে অজু করা আর আ-তে আযান দেওয়া। তাহলে শিশুরা ইসলাম সম্মন্ধে জানতে চেষ্টা করবে, আর শিখবে ভাল কিছু।

এ লাইনে তাইলে কি কইলা নাজির শাইল

চতুরভূজ বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:২৬:১৯
ভাল লিখেছেন, নাজিরুল ভাই।


নাজিরুল হক বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:২৮:৩২
আমি তো সে রেডিওটার বক্তব্য তুলে ধরলাম।

চতুরভূজ বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:৩১:৫১
রেডিওটার বক্তব্য তুলে ধরে ভাল করেছেন, ভাল বিষয় সেটাই বলতে চাইছিলাম।

নাজিরুল হক বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:৩৮:৪৩
ধন্যবাদ আপনাকে।

হাসিব বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:৪১:৫২
হিন্দু, খৃষ্টান, বৌদ্ধরা কি শিখপে ?

মাথামোটা বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:৪২:৩৫
হিন্দু, খৃষ্টান, বৌদ্ধ পুলাপাইন ধইরা ধইরা মুসলমান বানানো কি ঠিক হইব?
পরে ভারত যদি কয় "ক তে কাশী" পরাইবো তখন তো আবার ওইখানকার মুসলিম বাচ্চাগো লাইগা আশরাফ ইরান থাইকা পুস্টিং করব।
সর্বসাকুল্যে ১।

নাজিরুল হক বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:৪৭:১৫
আমার প্রশ্ন শুধু ইসলামী দেশের জন্য। আমাদের দেশের অমুসলিম দের তো নয়।

মাথামোটা বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৬ ২৩:৫৪:০০
- ১ স্কুলে বাংলা বই কয়টা থাকব?
- ভারত যদি কয় মুসলিম দেশের মত ভারতে "ক তে কাশী" পরাইবো তখন তো আবার ওইখানকার মুসলিম বাচ্চাগো লাইগা আশরাফ ইরান থাইকা পুস্টিং করব।

কণা বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৭ ০০:০৫:১৭
মন্তব্যের নামে ইতিমধ্যেই কাদা ছোড়াছুড়ি শুরু হয়ে গেছে... হি হি হি



মাথামোটা বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৭ ০০:১৩:৩০
কণা ৫ মানে কি?

নাজিম উদদীন বলেছেন :
২০০৭-০৯-২৭ ০০:২০:৩৮
Your son is not your son
He came through you.

Dont inflict your ideas in him.

কাহলিল জিব্রান পড়েন।
দার্শনিক রুশো ছিলেন এ মতের এক্সট্রিমিস্ট, তাই নিজের বাচ্চাদের এতিমখানায় দিয়ে দিতেন। যাতে তারা তার দ্বারা প্রভাবিত না হয়।
\ বাচ্চাদের মুসলিম বা খ্রীস্টান বাচ্চা বলা যাবে না। বলতে হবে মুসলিম বা খ্রীস্টান বাবা-মার সন্তান। কারণ ধর্মের মত একটা বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা বাচ্চাদের নেই।