Monday, September 17, 2007

ছাগুরামের জিয়ারি পরীক্ষা

একদা ছাগুরাম জিয়ারি পরিক্কা দিতে বসচে। জিয়ারি মানে গোট রেকড এগঝাম। কে কত ছাগলামি করতে পারে সেইটা মাপা হয় এই পরিক্কায়। লগে বইচে দুইটা বায়ুলঝিকাল ছাগল। একটা কালা একটা ধলা।

পরিক্কা শেষে জানা গেল ছাগুরাম তিরিভুজ পাইছে ১০০ তে ৯৮, কালা ছাগল পাইছে ৫২, ধলা ছাগল পাইছে ৫৩।

কালা কইতাছে ধলারে, "যাহা ৫২ তাহা ৫৩।"

ধলা কয়, "হ, আইজকা ছাগু বস বগলে বইয়া পরিক্কা দিছে দেইক্কা পাছ কইরা গেছি, নাইলে কোরচেন কইলাম বহুদ কটিন হইচিল!"

কালা কয়, "হ, তিরিভুজ ছাগুদা না থাকলে কারটা দেইহা লিকতাম?"

ধলা কয়, "তিরিভুজ ছাগুরামের মতো ম্যাদাবি ছাগল আর নাইক্কা।"





আহেন দেহি ছাগুরাম কি লিকচিল পরিক্কার খাতায়।




রাজনীতি মুক্ত বিশ্ব ব্যবস্থা : প্রাথমিক পর্ব
২০০৭-০৯-১৪ ২০:২২:১৭

আমরা যে বিশ্বে বাস করছি সেটাকে কি ঠিক বাসযোগ্য পৃথীবি বলা চলে? আমরা যে দিকে এগিয়ে চলছি সেটা কি বাসযোগ্য থাকবে? দিন দিন পরিস্থিতি কি আরো খারাপের দিকে যাচ্ছে না? কিন্তু কেন?


খুব গভীর অনুসন্ধান করলে যেকেউই দেখতে পাবে বর্তমান পৃথীবির এই করুন দশার জন্য দায়ী হিংসা ও ক্ষমতার লোভ। সবাই চাচ্ছে সবাইকে ডমিনেট করতে। হিটলার একদা চেয়েছিলেন পুরো বিশ্ব জার্মানরা শাসন করবে।
বর্তমানে বুশ চায় আমেরিকার কথা মত বিশ্ব চলুক। রাশিয়া চায় তার কথা মত হোক... কেউ গনতন্ত্র কায়েম করতে চায়.. কেউ কমিউনিজম... কেউ ইসলামিক শাসন ব্যবস্থা... ইত্যাদি ইত্যাদি। বুঝাই যাচ্ছে এরা কেউ পুরোপুরি বিজয়ী হতে পারবে না কোনদিন। ফলশ্রুতিতে গোলমালমুক্ত বিশ্ব কোনদিনও সম্ভব হবে না।


কেমন হতো যদি বিশ্বে কোনরকম ডমিনেশনের খেলা না থাকতো? সেটা কিভাবে সম্ভব? আমার মনে হয় বিশ্বে রাজনীতি নামক কোন কিছুর অস্তিত্ব না থাকলেই সেটা সম্ভব।


..(চলবে) ...


রাজনীতি মুক্ত বিশ্ব ব্যবস্থা (২)
২০০৭-০৯-১৪ ২৩:১২:২২

রাজনীতি মুক্ত বিশ্ব ব্যবস্থা নিয়ে লেখা প্রথম পোষ্টের মন্তব্যগুলো পড়ার পর মনে হলো একটা ভূমিকা দেয়া দরকার ছিলো। পরে ঠিক করলাম প্রতি পর্বে আলাদা আলাদা করে ভূমিকা থাকবে প্রয়োজন সাপেক্ষে।

লেখাটির প্রথম পর্বে অনেকগুলো পয়েন্ট তুলে ধরবো ভেবেছিলাম। পরে ভাবলাম প্রতিটি পয়েন্ট নিয়ে আলাদা আলাদা আলোচনার অবকাশ রয়েছে। তাই প্রতিটি পয়েন্ট নিয়ে আলাদা আলাদা পোষ্ট হবে। একটা কথা বলে রাখা ভাল যে, এই ধরনের চিন্তা ভাবনাগুলো মূলত আমি আমার ডাইরিতে লিখে রাখতে পছন্দ করি। গত কয়েক মাসের বাংলাদেশের পরিস্থিতি থেকে 'রাজনীতি মুক্ত বিশ্ব ব্যবস্থা'র চিন্তাটা একটু একটু করে জমা হয়েছে মনে। প্রতিটি চিন্তা ও এর বিশ্নেষণ আমার ব্যক্তিগত ডায়রিতে লিপিবদ্ধ করা আছে। বস্তুত চিন্তাটা এখনো খুবই প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে তাই কোথাও পাবলিশ করা সমীচিন মনে করিনি। কিন্তু হটাৎ মনে হলো সবার সাথে শেয়ার করা যায়। কারন আমার একার জানার অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সবার চিন্তা ভাবনা ও বিরুদ্ধ মতগুলো হয়তো আমাকে এই বিষয়ে ভাববে আরো সহায়তা করবে। সেই লক্ষেই ব্লগে লিখছি। প্রতিটি লেখাই খুব প্রাথমিক লেভেলের চিন্তাভাবনা ভেবে সেভাবে রেসপন্স করলে ভাল লাগবে। আর ব্লগের সকল শ্রেণীর পাঠকের বুঝার এ অংশগ্রহন করার সুবিধার জন্য লেখাগুলো খুব বেশী কঠিন না করে যতটা সম্ভব সহজ ভাষা ও সহজ উপস্থাপনের চেষ্টা থাকবে।

---------------

পর্ব দুই: রাজনীতি কি খুব গুরুর্ত্বপূর্ন?

অতীত ......:
একবিংশ শতাব্দির এই আমরা নিজেদের খুব জ্ঞানী ও আধুনিক ভাবতে ভালবাসি। এরকমও প্রচার করা হচ্ছে যে সভ্যতা এর আগে কখনো এতটা এগিয়ে যেতে পারেনি। অথচ আমরা জানি অতীতে অনেক বিশাল বিশাল সভ্যতা ধ্বংস হয়ে গিয়েছে এবং তাদের সম্পর্কে আমরা খুব কমই জানি। তাহলে কিভাবে আমরা নিশ্চিত হতে পারি যে আমরাই সবচেয়ে ভাল সিষ্টেমে আছি? এই কথাগুলো বলার প্রয়োজন হতো না, কিন্তু আমরা প্রথার বাইরে যেতে খুব ভয় পাই। যেকোন পরিবর্তন আনার আগে প্রথা যে আসলে মানবসৃষ্ট একটি বিষয় সেটা বুঝার প্রয়োজন রয়েছে।

এবার আসি বর্তমান সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থায়। আমাদের বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থা চলছে কিসের উপর? প্রাচীনকালে যখন পুরো বিশ্বে গুটিকয়েক মানুষ ছিলো তখন একটিই গোত্র ছিল। দিনদিন মানুষ বেড়ে যাওয়ার ফলে সেই গোত্রগুলো ভেঙ্গে অনেকগুলো গোত্র করার প্রয়োজনীয়তা উপলদ্ধি করেছে মানুষ। অনেক সময় বেঁচে থাকার তাগিদেই মানুষকে দল-ছুট হয়ে নতুন দলের সৃষ্টি করতে হয়েছে। অত:পর সেই নতুন দল-গোত্রগুলো নিজেদের বিভিন্ন প্রয়োজনের সাপেক্ষে নিজেদেরে সমাজ গঠন করে নিয়েছে। তাদের সবারই নিজেদের মত একটি সমাজব্যবস্থা তৈরি হয়েছে। মানুষের সেই দলগত সহাবস্থানই কালের বিবর্তনে সমাজ ও রাষ্ট্রের সৃ্ষ্টি করেছে। কিন্তু প্রচীনকালে রাষ্ট্র বলতে আসলে কি বুঝাত? আর এখন রাষ্ট্র বলতে কি বুঝায়? (রাষ্ট্রের কনসেপ্ট যদিও অনেক পরে এসেছে তবুও 'রাষ্ট্র' শব্দটি ব্যবহার করা হলো সবার বুঝার সুবিধার্থে) । একটি রাষ্ট্র পরিচালিত হবে কিভাবে এবং সেখানে কি কি বিষয় থাকবে তা নিয়ে মানুষ অনেক গবেষণা করে অনেকগুলো সিষ্টেম দাঁড় করিয়েছে। এবং শেষ পর্যন্ত মানুষের কিভাবে ভাল হবে তা নিয়ে গবেষনা না করে সিষ্টেমগুলো কিভাবে সবারইকে (অনেকটা জোর করেই) মানতে বাধ্য করা যায় তা নিয়ে গবেষনা শুরু হয়েছে।

বর্তমান ......:
পৃথিবী অনেকগুলো ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছে কালের বিবর্তনে। একজন মানুষের প্রয়োজন আরেকজন মানুষের। অথচ সেই মানুষটি পাশের দেশর হলেই আমরা তার প্রতি কেমন যেন বৈরি আচরণ শুরু করি। এই 'পাশের দেশ' বা 'অন্য দেশ' ধারণাটা কিভাবে তৈরি হলো? সবচেয়ে বড় কথা এই ধারনাটা কি আমাদের ভাল করছে না খারাপ করছে?

এতো গেল দু'টো দেশের মধ্যেকার মানুষের সম্পর্ক। একটি দেশের ভেতরেই একটু উঁকি দিয়ে দেখি এবার। যেকোন একটি দেশের অভ্যন্তরিন ব্যবস্থা দেখুন। সেখানেও অসংখ্য বিভক্তি। সেখানে রয়েছে রাজনৈতিক দল নামক অনেক প্রতিষ্ঠান যাদের মূল লক্ষ হওয়া উচিত ছিলো মানুষের জন্য কাজ করা। কিন্তু তারা আসলে কিসের জন্য কাজ করছে?

(এই পর্বের আরো বিস্তারিত আলোচনা পরে আসবে)
---
চিন্তাগুলোর প্রকাশ এখনো খুব এলোমেলো অবস্থায় রয়েছে। ক্রমান্বয়ে এগুলোর একটি সুন্দর ও শক্তিশালী রূপ প্রকাশে সমর্থ হবো ইনশাল্লাহ।


...(চলবে)...


রাজনীতি মুক্ত বিশ্ব ব্যবস্থা (৩): প্রাথমিক রূপ রেখা....
২০০৭-০৯-১৫ ০৪:০২:৪২

রাজনীতি মুক্তি বিশ্ব নিয়ে লিখতে বসে বেশ বিপাকে পড়েছি। একেকজন একেক দৃষ্টিতে দেখতে শুরু করেছেন লেখাটাকে। তাই আমাকে উপসংহার থেকে শুরু করে ভূমিকার দিকে যেতে হচ্ছে। আমি মূলত এমন একটি সমাজ ব্যবস্থার স্বপ্ন দেখছি যেখানে বর্তমানের রাজনৈতিক ব্যবস্থার মত একটি অর্থহীন (আমার মতে) ব্যবস্থা থাকবে না। সেটা যে ঠিক রাজনীতিহীনতা তাও কিন্তু নয়। সুতরাং আমাকে কেউ নেতৃত্ববিরোধী বা রাজনীতির মূল কনসেপ্ট বিরোধী মনে করলে ভুল করবেন। আমি শুধু প্রচলিত রাজনীতির পরিবর্তন করে নতুন ধরনের এক নীতির (যাকে আমি রাজনীতি আখ্যায়িত করতে চাই না) প্রচলনে আগ্রহী। যাই হোক মূল বিষয়ে ফিরে যাই......

------
রাজনীতি মূক্ত বিশ্ব ব্যবস্থার প্রাথমিক রূপরেখা...

বিশাল বড় লেখা ও থিওরীতে অনেকেরই অরুচি আছে। তাই যতটা সম্ভব সংক্ষিপ্তাকারে অনেকটা গল্পের মত করে বর্ননা করার চেষ্টা করি।


ছোট একটি দেশ বাংলাদেশে। ওখানের লোকজন খুব পরিশ্রমী ও চিন্তাশীল হয়ে ওঠছে দিন দিন। সেখানে রাজনৈতিক দল নামক কোন সংগঠনের অস্তিত্ব নেই। ছেলেমেয়েরা সব মন দিয়ে পড়া লেখা করে। অবসর সময়ে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড ও সমাজ সেবামূলক গ্রুপে কাজ করে। সেইসব ছাত্র ছাত্রীরা পড়ালেখা শেষ করে সরকারী চাকরীতে জয়েন করে। যোগ্যতা অনুযায়ী সবাই প্রমোশন পায় এবং দেশ পরিচালনার সর্বোচ্চ পদগুলোতে অধিষ্ট হয়। তাদের ভেতরের সবচেয়ে যোগ্যজন দেশের সব্বোচ্চ পদে আসীন হয়। এবং বিভিন্ন প্রসাসনিক বিভাগের প্রধানদের নিয়ে গঠিত হয় সব্বোচ্চ কমিটি যারা দেশের বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে থাকে। এই পদগুলো বেশীরভাগই অনারারী। তাই যারা শুধু মাত্র দেশকে নিয়ে ভাবে ও দেশের ভাল করার চিন্তা করে তারাই এসব পদে আসীন হতে আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে। সব্বোচ্চ পদে এসব লোকদের নেয়ার আগে দেশের প্রতি তাদের কন্ট্রিবিউশন খুব ভাল ভাবে মূল্যায়ন করা হয়। সুতরাং অযোগ্য ও দেশপ্রেমহীন লোকের পক্ষে সম্ভব হয়না দেশ পরিচালনা কমিটিতে যোগ দেয়া।


দেশ পরিচালনা কমিটির প্রতিটি কাজকর্ম বুদ্ধিজীবি মহল সর্বদা মনিটর করে থাকেন। এই মহলের সদস্য হলেন দেশের সব্বোচ্চ বিদ্যাপিঠ , অলাভজনক প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও সংস্কৃতিক সংগঠনের সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তিরা। যেহেতু দেশে কোন রাজনৈতিক পোলারাইজেশন নেই সেহেতু এরা শুধু দেশের স্বার্থেই মতামত প্রদান করে থাকেন। সরকারে কোন ভুল সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করতেও এদের একটুও দেরী হয় না। আবার ভাল সিদ্ধান্তেরও প্রসংশা করেন সবাই নিদ্বিধায়।


এই সচেতন বুদ্ধিজীবিদের পাশাপাশি রয়েছে আরো অনেক সামাজিক ও এলাকা ভিত্তিক সংগঠন। এদেরকে সবাই সমাজের সচেতন নাগরিক মহল নামে চিনে থাকে। যাদের মূল কাজ হলো এলাকার উন্নতি সাধন করা, মানুষের কল্যানে কাজ করা, নাগরিক সুযোগ সুবিধা দেখা ইত্যাদি ইত্যাদি। কোন এলাকার প্রতি সরকারের ভ্রুক্ষেপ না থাকলে এসব সংগঠনের কর্মীরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করে থাকেন। এই মহলের রান্না ঘরের গৃহীনি থেকে শুরু করে কলেজের প্রফেসর পর্যন্ত রয়েছেন।


এছাড়াও বিভিন্ন ছাত্র ও সুধী মহল রয়েছে যারা মূলত জ্ঞান বিজ্ঞান, শিক্ষা সংস্কৃতি চর্চা করেন। আবার দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতায় কোন স্বৈরশাসকেরও যাতে আবির্ভাব না হয় সেটাও লক্ষ রাখে এই সংগঠনগুলো। তবে যেহেতু এখানে কোন দল বা গোষ্ঠীর অস্তিত্ব নেই সেহেতু লেজুরবৃত্তির আশংকাও কম থাকে।


এরকম আরো অনেক বিষয় রয়েছে যা বাংলাদেশ নামক দেশটিকে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে যাচ্ছে দিন দিন। সেখানে মানুষ নতুন করে বাঁচতে শিখছে... সেখানে নেই ক্ষমতা দখলের লড়াই.. নেই দেশ উদ্ধার নামে দেশ অচল করে দেয়ার হটকারী কার্যক্রম। সেখানে দলীয় স্বার্থে কেউ দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দেয় না। .......



(এটি মূলত আমার পরিকল্পিত সিষ্টেমের খুব স্থুল একটি চেহারা। এর অনেক খুটিনাটি দিক ও অনেক ব্যাখ্যা বিশ্লেষন রয়েছে। সিস্টেমটি নিয়ে আমি এখনো ভাবছি... এর সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সকল দিকগুলো পর্যাক্রমে তুলে ধরার পর বর্তমান সিষ্টেমের সাথে এর তুলনা করার একটা সুযোগ্ সৃষ্টি হবে। তখনই আসলে সিদ্ধান্তে পৌছনো যাবে যে এটা আসলে কতটা কার্যকরী বা আদৌ কার্যকারিতা রয়েছে কিনা। বলে রাখা ভাল এর একটি আন্তর্জাতিক রুপনিয়েও ভাবছি। একটি পৃথিবীকে রাজনৈতিক সীমারেখা বেধে দিয়ে যে ছোট ছোট খন্ডে বিভক্ত করা হয়েছে সেটা তুলে দেয়ার পক্ষেও আমি। তবে এই কাজ করার আগে জাতিগত দন্দ্ব ও বৈষম্য দূর করতে হবে.. সেটা কিভাবে করা সম্ভব তা নিয়ে আলোচনা করার ইচ্ছে আছে... এবিষয়ে অনেক বিস্তারিত ষ্টাডির প্রয়োজন আছে... যাদের ষ্টাডি আছে ভাল তারা নিজেদের চিন্তা ভাবনাগুলো শেয়ার করলে ভাল হতো।)


(চলবে)...





ছাগলের লেকা খালি চলবে, খালি চলবে। আর পেত্যেক পর্বই পেরথম থিকা শুরু। এই না হইলে কি ছাগলামিতে কেউ ১০০র মদ্যে ৯৮ পায়?