Tuesday, July 31, 2007

পদার্থবিদ্যার নতুন পাঠ: ছাগুরামের তিন সুত্র





যাহারা এই সুত্রগুলি না শিখিবেন, তাহাদেরকে অল্পবিদ্যাধর ও অধম বলিয়া গালাগাল করিলে প্রতিবাদ করিতে পারিবেন না। করিলে ম্যা ম্যা চিৎকারে কান ঝালাপালা করিয়া ফেলা হইবে।1) প্রথম সুত্র: ওজন = ভর * (মধ্যাকর্ষন জানিত ত্বরণ)এখানেভর := গুটি গুটি ল্যাদার পরিমানমধ্যাকর্ষন জানিত ত্বরণ সম্পর্কে জানিতে হইলে নিউটনের বাড়ীতে যান। সেখানে নিউটন না থাকিলে ধর্মপুস্তকে তাহার উল্লেখ পাইবেন।2) দ্বিতীয় সুত্র: ভোজন জড়তাছাগুরামকে ঘাষপাতা প্রদান করিলে তাহা সে চিবাইতেই খাকিবে, জীবন ভর চিবাইতে থাকিবে, যতক্ষন না তৃতীয় কোন ছাগুরাম বাধা প্রদান না করে।3) তৃতীয় সুত্র: এ্যকশন = রিএ্যকশনকোন প্রানী বা বস্তু ছাগুরামকে ধাক্কা প্রদান করিলে ছাগুরামও তাহাকে একই শক্তিতে ধাক্কা প্রদান করিবে। হাতীকে ধাক্কা প্রাদান করিয়া ছাগুরাম চীৎপটাং হইলেও সুত্র অপরিবর্তিত থাকিবে।

পৌরাণিক ছাগুরাম


ছাগুরাম পুঁথি লিখিয়া সুবিধা করিতে পারে নাই। খুর দিয়া কয়লার পেন্সিল ধরা এক দুঃসাধ্য কর্ম, তদুপরি লিখিতে হয় ভূর্জপত্রে। ভূর্জপত্র ছাগুরাম ইতিপূর্বে কয়েকবার চিবাইয়া দেখিয়াছে, মন্দ নহে। তাহার উস্তাদ, শ্রদ্ধেয় মোদাররেস ব্যকরণ শিং বি এ তাহাকে বলিয়াছিলেন, "ছাগু! কোন জিনিস চাখিয়া দেখিতে ইতস্তত করিবে না। ইহা ছাগুসম্মত নহে। সঙ্কোচের বিহবলতা ছাগুরে অপমান।"তদ্যাবধি ছাগু যাহা হাতের নিকটে পায়, শিশিবোতলের মত শক্ত না হইলে চিবাইয়া দেখে। তাহার ফলাফল হইতেছে এ-ই, পুঁথির পাতা সে চিবাইয়া খাইয়া ফ্যালে। দোকানদার হাসে। কহে, "বিদ্যাচর্চা বস্তু খাইলে পেট ছাড়িবে। নগরীর চতুপর্াশ্বর্ে এত এত পনস বৃক্ষ, পানসপত্র খাইলেই তো হয়।" ছাগুও হাসে মিটিমিটি। উস্তাদ ব্যকরণ শিং বি এ-র কথা কি সে একটা তালপাতার দোকানদারের ব্যঙ্গ শুনিয়া ফেলিয়া দিবে?কিন্তু ভূর্জপত্র লোপাট করিবার ফলে ছাগুরামের ব্যাপক সমস্যা হয় লিখিতে। কী করিবে সে? প্রস্তরের গায়ে লিখিবে? কিন্তু প্রস্তরখন্ড আলগাইবে কীরূপে? তাছাড়া এই যুগে প্রস্তরখন্ডে লিখিলে তাহার আইআরসি চ্যাটরুমের ছাগীবান্ধবীরা ওলান আন্দোলিত করিয়া হাসিয়া উঠিবে। কী দরকার। যেই যুগে যেই হাইপ।একদিন ছাগুরামের এক নেটবান্ধব ওয়ারাম আসিয়া কহিলো, "ছাগু ভাই, শান্তি বর্ষিত হোক। শুনিলাম লিখিতে তোমার সমস্যা হইতেছে?"ছাগু বলিলো, "ম্যাঅ্যা ... মানে হ্যাঁ! কী করা যায় বলো তো?"ওয়ারাম বলিলো, "নরডেট 28 ব্যবহার করিয়া দেখিয়াছো?"ছাগু চটিয়া বলিলো, "ছাগেশ্বরের কসম, তুমি কি মশকরা মারিতেছো আমার সহিত?"ওয়ারাম লজ্জিত হইয়া বলিলো, "দুঃখিত, ভুল উইন্ডোতে লিখিয়া ফেলিয়াছি। মস্তইয়ের সাথেও আলাপ চলিতেছে কি না ... সে যাহাই হউক, তুমি লাদি মিডিয়ামে লেখো না কেন?"ছাগু ভ্যাবাচ্যাকা খাইয়া বলিলো, "লাদি মিডিয়াম? উহা কী? ম্লেচ্ছ মিডিয়ামে পড়াশোনা করিয়াছি কিয়ৎকাল, লাদি মিডিয়াম তো শুনি নাই!"ওয়া কহিলো, "আরে, তুমি তো ভূর্জপত্র দেখিলে নোলা সামলাইতে পারো না, খাইয়া ফ্যালো। তাই তোমাকে লিখিতে হবে লাদির হরফে। এই বিপুলা ধরণী হইবে তোমার খাতা। লাদি ছাড়িবার সময় হোগাটিকে সুচারুরূপে নিয়ন্ত্রণ করিতে পারিলেই তুমি অক্ষর নির্মাণ করিতে পারিবে। আর কতকাল খুর দিয়া কয়লার পেন্সিল আঁকড়াইয়া লিখিবে? এখন লাদিলিপির বড়ই গরমাবস্থা। মহাদেশে মহাদেশে জ্ঞানী-বুজর্গ লোকে লিখিতেছে। তুমিও লেখো।"ছাগুরামের বড়ই মনে ধরিলো কথাটি। সত্যই তো। ইহাতে ঝামেলা কম। সমস্ত দিনই তো সে এই পত্র সেই পত্র খাইয়া লাদিয়া বেড়ায় স্থানে স্থানে। সেই লাদি ধারাকে যদি একটু সামলাইয়া দেয়া যায়, তাহা হইলেই তো মাটিতে হরফ ফুটিয়া উঠিবে। তাছাড়া সেই হরফে কেউ হাত দিবে না, কারণ উহা ময়লা বস্তু। তাহার লেখা অজরামর হইয়া থাকিবে পৃথিবীর বুকে।ছাগুরাম হর্ষভরে ম্যাৎকার করিয়া তৎক্ষণাৎ রওয়ানা দিলো নিকটস্থ একটি পনসবৃক্ষের দিকে। আজ সে পেটটি পুরিয়া পাতা খাইবে। তারপর একটি মনোজ্ঞ প্রবন্ধ রচনা করিবে লাদির আঁখরে।মাস দুই এইভাবে লাদিলিপিচর্চা করিবার পর ছাগুরাম প্রথম বাধার সম্মুখীন হইলো। তাহার নিয়মিত লাদিচর্চার ময়দানের পাশে একটি পাঠশালা গড়িয়া উঠিয়াছে, নাম অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী। সেই পাঠশালায় কতিপয় নাস্তিক বালকবালিকা লেখাপড়ার নামে অনর্থ করে। তাহারা ছাগুরামের লাদিরচনা নিয়া ব্যঙ্গ করে, হাসে। ছাগুরামের গা জ্বলিয়া যায়। গুগল সার্চ দিয়া সে কত কত জ্ঞানের কথাকে ময়দানপটে লাদিলেখায় আঁকিয়া তুলিয়াছিলো, সেইগুলি নিয়া সেই নাস্তিকের দল হাসিয়া মজা লোটে।ছাগুরাম মাঝে মাঝে উহাদের বুঝাইতে যায়। তাহারা ছাগুকে সমাদর করিয়া বসায়। ছাগুরাম গম্ভীর মুখে অনেক কিছু বলে, তাহারা মিটিমিটি হাসে। কিন্তু শুধরায় না। বরং মাঝে মাঝে ছাগুরামের নাম নিয়া ব্যঙ্গ করে। তাহার একটি পা নাই, তিনটি পা নিয়া সে এত কঠিন কর্মে হাত দিয়াছে, এ নিয়াও ব্যঙ্গ করে তাহারা। রাগে ছাগুরামের শিঙের গোড়া উত্তপ্ত হইয়া ওঠে। সে পণ করে, পরশুরামের মতো সে-ও একদিন পর পর একুশবার পৃথিবী নাস্তিকশূন্য করিয়া ছাড়িবে। সে তো আর কুঠার ধরিতে পারিবে না, তাহার অস্ত্র হইবে লাদি। মারাত্মক দুর্গন্ধযুক্ত লাদি।কী খাইলে ঐরূপ লাদি সে ছাড়িতে পারিবে? সে নেটে ওয়ারামকে শুধায়।ওয়ারাম বলে, "নরডেট 28 ব্যবহার করিয়া দেখিয়াছো?"ছাগু প্রচন্ড চটিয়া যায়, ওয়ারাম লজ্জিত হইয়া সাফাই গায়, কহে, মস্তইয়ে আছে আরেক উইন্ডোতে, দুঃখিত, ভুল জায়গায় লিখিয়া ফেলিয়াছে। তাহার পর সে চুপিচুপি পরামর্শ দেয়। বলে, যাও, হাটবারে হাটে গিয়া মৌদুধি সাহেবের পবিত্রগ্রন্থটি হাতসাফাই করিয়া লইয়া আসো। তাহার পর উহা উত্তমরূপে গলাধঃকরণ করো। ইহার পরদিন সকাল হইতে তোমার যা লাদি বাহির হইবে, উহার দুর্গন্ধের তুলনা পৃথিবীতে নাই।ছাগুরাম খুশি হইয়া ওঠে। ওয়া বড় কাজের পরামর্শ দিয়া থাকে।সে স্বপ্ন দেখিতে থাকে। মৌদুধির গ্রন্থজাত লাদির গন্ধে ঐ অল্পবিদ্যাভয়ঙ্করী ইশকুলের নাস্তিকগণ ছটফটাইয়া মরিতেছে। একবার, দুইবার করিয়া একুশবার। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম তাহাকে আসিয়া পল্টন ময়দানে দাঁড়া করাইয়া পরিচয় করাইয়া দিতেছে, আজ হইতে ছাগুরামকে লোকে জানিবে লাদুরাম বলিয়া ...! ছাগুরাম ঘুমের ঘোরেও ম্যাঅ্যাঅ্যা করিয়া ওঠে।

(মুখফোড় থেকে কপি পেষ্ট)

ছাগুরামের লঙ্কাকান্ড

ছাগুরাম গভীররাতে যুদ্ধঘোষণা করিল কতিপয় মানুষের বিরুদ্ধে। কারণ তাহারা অনেকেই তখন ঘুমাইয়া। তাই ছাগুও তাহাদের নামে কল্পনামিশ্রিত লাদিবিষ ঢালে ধুমাইয়া।দেখিতে হইবে, পৃথিবী গোল। আজকাল ইহা দেখা যায়। পূর্বে দেখা যাইত না। গোল পৃথিবীতে ছাগুর ঘেসো জমিতে তখন গভীর রাত হইলেও পূর্ব দিকে দক্ষিণ মহাদেশে তখন ভোর। আর পশ্চিম দিকে পবিত্রভূমিতে একটি মদিনাবাসী উটুরামও বিনিদ্র রজনী জাগিয়া রহিয়াছে। কারা যেন সেইখানে কম্পিউটার টিপিয়া টিপিয়া ছাগুকে চুপি চুপি কী কী পরামর্শ দেয়। মওদুদীর নীলনকশা খুলিয়া দেখায়, কী রূপে ধর্ম লইয়া ধমকাধমকি করিয়া চরদখল পদ্ধতিতে ব্লগে একটা গন্ডগোলের সৃষ্টি করা যায়। সত্য, যুক্তি ও ন্যায়ের পথে যখন ছাগুরাম-উটুরাম-কাঙুরামের দল সুবিধা করিতে পারে না, তখন জোশিলা জঙ্গ-ই একমাত্র উপায়।ছাগুরাম ছাগু বলিয়াই দুধ না খাইয়া নাচে। জিজ্ঞাসিলে বলে, অপরে দুদু খাইতেছে তা দেখিয়া প্রাণে স্ফূর্তি সঞ্চারিত হইয়াছে, তাই নাচি। তাই ধমকটিও জোটে তাহার সংকীর্ণ কপালে। বকাঝকা জোটে সব ছাগুর ঝোলায়, ঘাস জমা হয় গিয়া উটুর গোলায়। কাঙু হাসে সব দেখে, আরও হাসে উটু, ছাগুরাম চটেমটে খায় লুটুপুটু। ওয়া হাসে মিটিমিটি স্বনামে বেনামে, পাবলিক জানে তারা দক্ষ আকামে।ছাগুরাম এর আগেও মানুষের বিরুদ্ধে অনেক ভুয়া অভিযোগ উত্থাপন করিয়া ধরা খাইয়াছে। তাহার বুদ্ধিসুদ্ধি সীমিত বলিয়া সকলেই সস্নেহ ভর্ৎসনা করিয়া ছাড়িয়া দিত। ছাগু হইলেও সে ছিল সকলের আদরের পাত্র। কিন্তু অবোধ ছাগু পরের বুদ্ধিতে নাচিতে গিয়া এখন ব্যাপক জনবিরক্তির শিকার হইয়াছে।ছাগুরামদের মঙ্গলের দায়িত্ব মানুষের ওপরেই। আল্লাহ যেন তার সুমতি দান করেন, যেন শরৎচন্দ্রের আদলে তাহাকে লইয়া "(ছাগ)ুরামের সুমতি" উপন্যাস রচনা করা যায় ভবিষ্যতে, সেই প্রার্থনাই করি।


(মুখফোড় থেকে কপি পেষ্ট)

ছাগুরামকাব্য- শাকাহারী জমায়েৎ

ছাগুরাম কহে, "ভাই!সবার উপরে কাঁটাল সত্য তাহার উপরে নাই!"উটুরাম কহে, "ভ্রাতা!কেন মিছে বকি তর্ক বাড়াও খেয়ে কাঁটালের পাতা?মরুর দেশেতে আসা ইস্তক খাই খেজুরের মূলপাতা নয়, আছে শেকড়ে শক্তি, নেই তাতে কোন ভুল!"ছানারাম কহে, "কাগু!ফিরিঙ্গিদের দেশে আসে নাই, তাই বাজে বকে ছাগু।আঙ্গুরের লতা আঙ্গুরেরর ডালে কী যে মরমিয়া মধু,খাইলে বুঝিবে কাঁটাল-খেজুর যে-ই লাউ সে-ই কদু।"ছাগুরাম কহে, "ছানা!ঘুরিয়াছি আমি কত জঙ্গল, কত ময়দান নানাচিবায়া চিবায়া করিয়া দেখেছি পরখ হাজারো পাতাকাঁটালের কাছে নস্যি সকলই, সব একেবারে যা তা।"উটুরাম কহে, "বাল!খেজুর শিকড় খাইলে বুঝিতে উহা কী দারুণ মাল!মানুষেরা খায় খেজুর পাড়িয়া, আমি খুঁড়ি খাই মূলমৌলবাদী কি সাধে হইয়াছি রাখিয়া থোতায় চুল?"ছানারাম কহে, "দাদা!আঙ্গুরের রস না খাও যদি তো জীবন বৃথাই আধা।কাঁটালের পাতা খেজুরশিকড় শক্তি যোগাক যতআবঝাব লেখা কেউ যোগাবে না আঙ্গুররসের মত।"এইরূপে যত শাকাহারী প্রাণী ব্লগের আসর মাঝে,নেপথ্যে করে কুপথ্য যত বিষম বিরূপ বাজে,তাহারই প্রভাবে ব্লগে আসি তারা ত্যাজে ঘনঘন লাদি।বাখানিয়া তাই আমিও নানান গল্পকবিতা ফাঁদি।

(মুখফোড় থেকে কপি পেষ্ট)

Monday, July 30, 2007

নারী অবমাননাকারী উইকিবিকৃতিকারী ছাগুরামের বড় বড় কতা

তিরিছে এপ্রিল দিছিলাম এই লেকা। পরতিবাদছরুপ।




ছাগুরাম কিছুদিন টোন্দানি না খাইয়া হঠাৎ ফাল দিয়া উঠছে। ভাবছে যারা রোজ সাইজ করতো তারা গেছেগা, এখন ফাকা মাঠে ঘাস খাইয়া বেড়াইব আর লাদি ছাড়ব।

করল নারী অবমাননা। ভিকটিম রাগ ইমন।

তারপর গেল উইকিপিডিয়াতে ইতিহাস বিকৃতি করতে। চিপা দিয়া লাইন মুইছা দেয়, আর সামনে আইসা উইকি অ্যাডমিনগ গাইল পারে।

কেউ কিছু বলে না।

এখন দিনের পর দিন সেই টোগামারা খাওয়ার আনন্দ নাই। কেউ কিছু কয় না। তাই গায়ে পইড়া লাগতে গেছে মানুষের লগে। কে কার কোন সাইটে ব্যানার বদলাইছে, হেইডা লইয়া কান্দন।

আবার পোস্ট দিছে আত্মশুদ্ধির।

আবাল ছাগু, কিছু লেকাপড়া কর। আত্মশুদ্ধি ঘুম থিকা উইঠা হয় না। শিক্ষাদিক্ষা লাগে। মন দিয়া লেকাপড়া কর দশ বছর, হয়ত শুদ্ধি হইয়া ছাগল থিকা মানুষ হইতে পারবা। তখন আর ঘোড়ার ডিম নিক লইয়া গুতাগুতি করতে হইব না।

ইতিহাস কতা কয়

চৌঠাপ এপ্রিলে ছাগুরাম এন্ড কোং এর এক ছিপাহুছলারের পয়দাবারে লিখা।


বাহাত্তর থিকা পচাত্তর তাগো খুব দুশশময় গেছে। কই যাইবো, কি খাইবো ঠিক নাই। ধরা পড়লে কিন্তু জামিন নাই।

এক একজন গিয়া হান্দাইছে চিপায়। কেউ জেলে। কেউ আন্ডারগেরাউন্ডে। কেউ দাড়িমোছ ফালাইয়া ছদ্মবেশে।

তো এমনি এক রাজাকার চুৎমারানি একদিন শুইয়া ছিল মাটিতে। ছিড়া তোষকের উপরে। ছিড়া লুঙ্গি পইরা। বাতাসে লুঙ্গি সইরা গেলে পুটকির উপর পাঠানগো খামচির চিহ্ন দেখা যায়।

এক গর্ভবতী তেলাপোকা যাইতেছিল পাশ দিয়া। কি মনে কইরা সে ঢুইকা গেল মাটিত শোয়া সেই চুৎমারানি রাজাকারের পুটকিতে। পাঠানগো ঠাপঠুপ খাইয়া তার ঐদিক তখনও দরাজ হইয়া আছে, সে টেরও পাইল না কি ঢুকল।

গর্ভবতী তেলাপোকা ডিম পাইড়া চইলা আসলো এক অসম্ভব চিপায়।

দুঃস্বপ্ন দেইখা চুৎমারানি রাজাকার ঘুম থিকা উঠল। দেখল, কেমন জানি কুটকুট করে ঐখানে। তার মনে পইড়া গেল '৭১ এর স্মৃতি। পাঠানরা কেমনে তার পুটকি মারছে। আহা, কি দিন আছিল।

দিন যায়। তেলাপোকার ডিম আর ফুইটা বাইর হয় না। ঐখানেই রইয়া যায়।

তারপর একদিন সুদিন আসে। চুৎমারানি রাজাকার গর্ত থিকা বাইর হইয়া আসে। আবার লাফজাপ শুরু করে। আবার দাড়ি রাখে, সুরমা দেয়। ওয়াজ মাহফিলেও যাওয়া আসা শুরু করে।

তারপর একদিন, তেইশ বছর আগে, তার পুটকির ভিতরে রক্ষিত সেই ডিম ফুইটা বাইর হয় সেই তেলাপোকার বাচ্চা।

হেপি বাড্ডে চান্দু।



.

Sunday, July 29, 2007

ছাগুরামের তালিকা বড় হচ্ছে

অদ্য ব্লগ খুলিয়াই দেখি তেলেসমাতি। গতকালকের পোস্ট গায়েব। গুগল হইতে উদ্ধার করিয়া দিলাম। আবার ডিলিট। এইবার একেবারে প্রথম পাতা থিকা ব্যান। অণৃন্য দিলো। সেও ব্যান। তীতুমীর দিলো সেও ব্যান। তারপর শুরু হইলো মন্তব্যে কপিপেস্ট। এইটাও যাইবোগা মনে হয় একটু পরে।

ঘটনা হইলো এগুলা কার কাম? মডুরাম এখন ক্যাঠা? আরিল নিজে এগুলা করবো কি? কিংবা দেবরা? মনে হয় না। করার সম্ভাবনা সব মিলাইয়া দুইজনের। ছাগুরাম আর সুফীরাম। কালকে কলু মোর্শেদের লেখা দেইখা মনে হইলো সেও কোন কেউকেটা হইতারে।

তারমানে ঐখানে লগইন করাই এখন অসম্ভব হইয়া যাইবো। কিন্তু তাতে তো যেই কথা আমি আমার ডিলিট খাওয়া পোস্টে কইছি তাই সত্য প্রমাণ হয়। এইভাবে মাঠ ছাড়া তো বিপজ্জনকই। মাঠে সোজাসুজি থাকতে দিতাছে না যখন তখন ছাগুপোন্দানীর নতুন নতুন কায়দা বাইর করা ছাড়া আর উপায় কি?

আরবের ঘোড়ায় রিয়ার ভিউ মিরর এবং একজন মুসলিম বিজ্ঞানী By Russel........

২০০৬-০৪-১৪ ০৫:৫৬:২৩
সম্মানিত ব্লগার ত্রিপদ যার উপরে চতুর্ভূজা, উর্ফে বীনাপাণি, উর্ফে বিদ্যাদেবী উর্ফে স্বরস্বতীর কৃপা বর্ষিত হয় নি, যার বিবর্তনের মধ্যযুগ চলছে তাকে জগতের সকল অন্ধকতৃক দর্শিত হস্তিকূলের শুভেচ্ছা নববর্ষে। কেনো মানুষ ত্রিপদ? ত্রিপদের সলুক সন্ধানে নামতে হলো এই নতুন বছরের শুভলগ্নে। হুমম তিনপেয়ে কৌতুকে পৃথিবী ভর্তি, যাদের তিনটা পা' সদা উন্নত তাদের কামুক বলে চিহি্নত করা হয়েছে সব সভ্যতায়, কিন্তু এই বিংশ শতাব্দির শেষার্ধে যারা মূলত তৃতীয় পায়ের ব্যাবহার ভুলতে বসেছে তাদের জন্য এলো ভায়াগ্রা। এই ভায়াগ্রা খেয়ে মূলত দ্্বিপদ আমাদের ত্রিপদ ভায়া চোখে নীল আলো দেখছেন, তিনি ইসলামের স্বর্নযুগের বিজ্ঞানীদের কথাপ্রসঙ্গে বলেছেন তারাই মহান আবিস্কারক, আমরা জোতির্বিজ্ঞানী হিসেবে মুসলিম বৈজ্ঞানিকদের কথা খতিয়ে দেখবো আজকের আলোচনায়। কি অবদান তাদের জোতির্বিজ্ঞানে? যতটুকু পড়া হলো এ পর্যন্ত তাতে এটুকু মালুম হলো তারা একেবারে বেঈমান মুসলিম ছিলেন, কোরান পড়েন নি একফোটাও। তারা গ্র ীক সভ্যতা থেকে প্রাপ্ত অনুলিপি নিয়ে প্রথমে অনুবাদ কর্মে মননিবেশ করেন, এর পর সেই অনুবাদের তালিকায় যোগ হয় সংস্কৃত থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন পুঁথিগত জ্ঞান। এসব অনুবাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী পঠিত হলো টলেমির তারাপঞ্জি, যেখানে টলেমি অন্তত 1000 তারার অবস্থান নির্দিষ্ট করেছিলেন, কোরানে স্পষ্ট করে বলে দেওয়া আছে পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরছে, এমনটা দাবি করেছেন মিলেনিয়াম মজিদ এবং তার অনুসারিরা, কিন্তু কেনো যেনো সেই ইসলামের মহান জোতির্বিজ্ঞানীরা স্থির পৃথিবীর সত্যতা সন্ধান করেছেন, টলেমি পৃথিবীকেন্দ্রিক যে মহাবিশ্বের মডেল প্রদান করেছিলেন যার চারপাশেই স্বর্গ সেই মডেলে নতুন নতুন তারকা যোগ করেছেন, জোতিষ শাস্ত্রে ব্যাবহৃত 12 রাশির বিভিন্ন তারার সুন্নতে খাৎনা দিয়েছেন তারা। যাই হোক কিন্তু পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরে এই কথা তারা বলেন নি কখনই, কখনই বলেন নি পৃথিবী আবর্তিত হয় বরং সূর্যের আবর্তনে দিনরাত্রি হয় এই অন্ধবিশ্বাস ধারন করেছেন। যেই একজন মাত্র বিজ্ঞানী এই ধারার বাইরে কিছু বলেছেন সেই বেচারা ধর্মত্যাগী হয়েছিলেন ইতিহাস এমনটাই বলে।তা তারা বিভিন্ন জায়গায় জোতইষ্কপর্যবেক্ষন ঘর তৈরি করেছিলেন, সেখানে যারা যারা কাজ করেছেন তারা আরও ভালো তারার গতিবিধি নিরূপন করেছেন, এসব বিষয়ে দ্্বিমত নেই কিন্তু তারা নতুন কোনো বিপ্লবী তথ্য দিয়ে বিজ্ঞানকে বদলে দিয়েছেন এমন নজির নেই।ওমর খৈয়াম, মহান সূফি, গণিতজ্ঞ, কবি, তিনিও একজন জোতির্বিজ্ঞানী, যখন খ্রিস্টানরা স্পেনের জোতির্বিজ্ঞান পর্যবেক্ষন ঘর দখল করলো তখন তারা সেটাকে পানশালা ভেবে ভুল করেছিলো তার কারন ওমরখৈয়ামের অবদান, যাই হোক মুসলিমদের অন্যতম অবদান প্রতিফলনের ক্ষেত্রে, তারা বিভিন্ন গোলকিয় আয়নায় প্রতিবিম্ব বিশ্লেষন করেছিলেন, অতীব চমকপ্রদ সব কাজ, কিন্তু আরবের লোকজন উত্তল-অবতল আয়নার কি ব্যাবহার করতো? এই বিষয়ে জানতে হলে জানতে হবে মরুভূমির জাহাজের উঁচুগ্র ীবার কথা, জানতে হবে আরবীয় অশ্বকথা, আরবের অশ্ব এখনও বিভিন্ন জুয়ারিদের প্রিয় , বিভিন্ন রেসকোর্সে আরবি অশ্ব জিতছে বাজি, জিতছে বাজিকর, এবং আরবের অশ্ব বিশ্বজয় করেছে, বেশ কদিন আগে একটা প্রতিবেদন পড়েছিলাম কোথাও সেখানে বলা হয়েছে বর্তমানে বিশ্বে যতগুলো রেস জয়ী অশ্ব রয়েছে তাদের পূর্বপুরুষ একটাই। রেস হর্সের বাবা আদম এসেছেন আরব থেকে, এই অশ্ব চেপে যাযাবর আরবেরা দিগবিজয়ে যেতো, তখন মুলসিম সৈনিকদের ভেতরে এত জেহাদী জোশ ছিলো মাঝে মাঝে প্রতিরক্ষা বুহ্য ভেদ করে অন্য দেশের সৈনিকদের ভিতরে চলে যেতো। মুসলিম সৈনিকেরা বলশালী হলেও অন্য যেকোনো সামরিক লোকদের মতোই নির্বোধ ছিলো তাই তাদের অশ্বের সামনে 2টা রিয়ার ভিউ মিরর লাগানো থাকতো, সেখানে তারা দেখতো তাদের পিছনে মুসলিম সৈন্য রয়েছে না কি অমুসলিম সৈন্য, এমন কি তাদের অশ্বের পিছনে লাল বাতি লাগানোর ব্যাবস্থাও ছিলো, যখন অশ্বের গতিরোধ করা হতো তখন সেই লাল বাতি জ্বলে উঠতো এবং পিছনে অশ্বও সেই অনুপাতে গতিহরাস করতো।আর আরবের উটের কদর বিশ্বব্যাপী। ওটায় উঠলে নীচের অনেক কিছুই দেখা যায় না, এই অসুবিধা নিরসনে এবং উটের ধাবন্ত ক্ষুরে যেই ধুলির আঁধার তৈরী হয় সেই আঁধারে কাফেলার পিছনের অংশ দেখার জন্য এমন কি সেই সব শিশু যারা ভবিষ্যতে উটের জকি হিসেবে ব্যাবহৃত হবে তারা যেনো উটপিষ্ট হয়ে শাহাদাত বরন না করে এজন্য উটের সমনে তিনটা আয়না লাগানো থাকতো,2টা রিয়ার ভিউ মিরর এবং একটা হেলানো আয়না যেখানে শুধু নীচের অংশের প্রতিবিম্ব ফুটে উঠে, এমন প্রযুক্তিগত উন্নয়নের নিশান রেখেছেন মুসলিম বিজ্ঞানীরা তবুও তাদের অবদান কেউ স্ব ীকার করে না। যাই হোক গত লেখায় 20 প্রশ্নে বিবর্তনবাদ কাইত শীর্ষক লেখায় যেই লেখা ব্যাবহার করেছিলাম ওরা পশু পাখির মাইগ্রেশন নিয়ে লেখা, 20 প্রশ্নে বিবর্তনবাদ কাইত শীর্ষক লেখাটা ঠিক মতো পড়া হয় নি, তবে যতটুকু পড়লাম তাতে মজার একটা তথ্য পেলাম, হাইয়া হাইয়া সাহেব পৃথিবীতে জীবের জন্মের সময়সূচি নির্ধারন করেছেন এবং বলেছেন সেই একটা সময়েই মানুষ সহ সব জীব তৈরি করা হয়েছে এবং এর সপক্ষে অনেক প্রমান উপস্থিত করেছেন, কিন্তু এর আগেও যেসব সরল জীবগুলো আছে ওদের ব্যাপারে কিছু বলেন নি, তবে এইযে বিবর্ত ন তত্ত্ব ওটা যে বস্তুবাদীদর্শনের গর্ভস্রাব এই দাবিতে উচ্চকণ্ঠ হাইয়া হাইয়া সাহেব। এমন কি এত সব প্রত্নতাত্তি্বক খননে প্রস্তর যুগের বিভিন্ন নিদর্শন পাওয়া গেছে এবং আমরা যে বিভিন্ন সভ্যতার পর্যায় খুঁজে পেয়েছি এটাকেও ভ্রান্ত বলে উড়িয়ে দিয়েছেন ভদ্্রলোক, তার ভাষ্য মতে এক ধাপেই 5 মিলিয়ন বছরের মধ্যে সকল প্রানী সৃষ্টি করা হয়েছে, এবং এর পর বিবর্তন হয় নাই কোনো, সব প্রানীই তাদের আকার অক্ষুন্ন রেখে এখনও পৃথিবীতে পদচারনা করছে। অকাট্য যুক্তি, তার ক্ষুরে ক্ষুরে নমস্কার। কিন্তু আমরা সংক্ষিপ্ত পর্যায়ে যে সব বিবর্তন দেখছি বর্তমানে , সেসব বিবর্তনের হেতু কি এটা বলেন নি হাইয়া হাইয়া সাহেব।

Saturday, July 28, 2007

এটীমের যুদ্ধারা! খিয়াল কইরা!

আপনেরা আপনেগ ছাগু-আশু-উটু-আস্ত-ছুপি বিষয়ক পুস্টগিলি এইখানে আনিয়া গুদামজাত করেন। আপাতত ছাগুপোন্দা লইয়া উচা গলায় কুন কতাবার্তার দর্কার নাই। আপনমনে ব্যাকাপ করেন, পুস্ট মারেন। যা হইব সব ঘরে ঘরে।

কিপিটাপ। জরুরি কাজে বাইরে গেলাম।


.

ম্যাতকার অফ দ্যা ডে


ব্লগের মধ্য"মণি" তিরভুজ ছাহেব আজকে একখান কমেন্ট করসেন।
ত্রিভুজ বলেছেন :২০০৭-০৬-২৬ ২১:২২:৩৮ব্রাদার.. আপনে পোষ্টটা ভাল করে পড়ছিলেন? স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বা বিপক্ষের শক্তি থিওরীটাই একটা আওয়ামী থিওরী। আর ঐটা নিয়া ফালও পারে আওয়ামীলীগ। ত্রিভুজ না!_______________________________আমি এই কমেন্টটা ঠিক বুঝলাম না। আমি চিন্তা করলাম এইভাবে যে আমরা তো স্বাধীন, এটা ঠিক। এই স্বাধীনতার জন্য তো ১৯৭১ এ একখান যুদ্ধও হইসিল, এটাও ঠিক।যু্দ্ধ যখন একখান হইসিল, সেটারও দুইটা পক্ষ থাকা দরকার। একখান পক্ষ ছিলাম আমরা, বাংলার মানুষেরা এবং অপরপক্ষে ছিল পাকিস্তানি পশুরা এবং তাদের সংগে বাংলার কিছু কুকুর প্রজাতির প্রাণী। এগুলাতো কোন থিওরি না, ফ্যাক্ট।তো তিরভুজ ছাহেব যদি এই মন্তব্যটার একটু ব্যাখ্যা করতেন, তাহলে খুবই ভাল হইত। উনি কি বলতে চাইতেছেন ১৯৭১ আসলে কিছুই না, একটা আওয়ামী থিওরি ???৩৬ বছর পর এইসব কথা শুনলে আসলে রাগও হয় না, দুঃখও হয় না। একটু শরম লাগে আর কি...
http://www.somewhereinblog.net/blog/trivuzblog/28717851

Friday, July 27, 2007

বেচারা কালাম, ছাগুরামের হাতে শহীদ হইল

সমকালের ২৭ জুলাই ২০০৭ সংখ্যায় বাইরাইছে ছাগলের পাপের কতা।


পড়ে যাওয়া ছাগল তুলতে গিয়ে কুয়ার বিষাক্ত গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে মারা গেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার রানীহাটি ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর গ্রামের বাইড়াপাড়ার আরমান আলীর ছেলে কালাম (২৬)।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আহসানুল হক জানান, কালামের একটি ছাগল কুয়ায় পড়ে গেলে সে ছাগল উদ্ধারে কালাম কুয়ায় নামলে বিষাক্ত গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়।



হায়রে কালাইম্যা, ছাগুর ফান্দে গিয়া পল্লি!



এই ছংবাদ দিছে হট্টগল। তারেও ইনভিট করা দর্কার এইখানে। দেশেবিদেশে ছাগু-উটু-আশু-ছুপি-আস্তগো কার্বারের সংবাদ "মিডিয়া"র আন্ডারে থাকা দর্কার।




.

Wednesday, July 25, 2007

ছাগু মনে হয় অর্ণবরে পায়ে ধইরা ছালাম করতে গেছে

২৩ জুলাই ২০০৭ তারিখে পরথম আলুর আল্পিনে দ্যাকেন অর্ণব কি কইছে।

কইছে, বাকস্বাধীনতা মানে মানুষকে 'ছাগল' বলে গালি দেওয়ার অধিকার নয়।

সেলুট টু অর্ণব!

এর জন্যই ত আমরা তিরিভুজরে ছাগল কই আর ফচলুরে উটু কই।

Tuesday, July 24, 2007

খাসির কোপ্তা

আসলাম। দেখলাম। সেইভ কইরা রাখলাম। পরে কোপ্তা বানামু।

দি এ টীম ROCKS!

দি এ টীমের প্রিয় সদস্যরা! আসসালামুআলাইকুম।

ছাগুর পোং রক্ষা করার জন্য আমাদের পিরিয় সাইট সামহয়ারের লুকজন অত্যন্ত ব্যাকুল হইয়াছে। অচিরেই ছাগুদিগরে পোন্দানোর সুযোগ হইতে আপনেরা বঞ্চিত হইতে পারেন।

কিন্তু তথ্যপরযুক্তির এই যুগে ছাগুপোন্দানি থিকা কেউ এটীমরে বিরত রাকতে পারে নাই, পারে না, পারবেও না।

এইখানেই হবে। ছাগুর পুটকি রাখিবো ব্যস্ত